কোথায় যে আনন্দধারা বইছে কে জানে ... ...
কী বিষয় কী বিষয় ... ...
সাবর্ণ রায়চৌধুরীদের মিউজিয়ামটা দেখে আসুন ... ...
দেখছি, সাকিব - সামিউল আর ওদের আরো দুজন বন্ধু কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে রোজগারের পথে প্রান্তরে। কেউ মাঠে, কেউ স্টিয়ারিংয়ে, কেউ কারখানায়, কেউ বা অনলাইন গেমের ঠেকেও। আজো সামিউল পরীক্ষা দিতে এসেছিল। আমি জানি মাধ্যমিক পাশ করুক বা না করুক, পরীক্ষাটা ও দেবেই। ... ...
ঘোরতিমিরঘন নিবিড় নিশীথে পীড়িত মূর্ছিত দেশে ... ...
কতো বই পড়া হয়নি । আর পড়ার সময় নেই ঈ ... ...
প্রবাল দাশগুপ্ত বলেছেন "অধুনান্তিক গল্প" ... ...
তিস্তা, দীপন বা অদিতিরা এমনই। ওরা সর্বার্থেই ভালো, মানে যাদের আজকালকার টার্মে 'পাগল' বলা হয়। ওরা সেইসব পাগল, যারা নিজেদের ভালোবাসা, সাহস, স্বপ্ন, সদিচ্ছা আর শ্রমের হাতিয়ারে রোজ একটু একটু করে পূতিগন্ধময় পাব্লিকে ভরা এই দুনিয়াটাকে একটা সুন্দরতর জায়গায় বদলে দিচ্ছে। ... ...
ঝুরোগল্প ... ...
জীবন চলিয়া যায় ... ...
নতুন গ্রহে ... ...
আপনাদের মতামত চাই ... ...
নারীরা যে ভাবে বাঁচে ... ...
খিদে পায় ... ...
"বাবাই পাল এখন মধ্য চল্লিশ! সেই দুগ্গা পুজো, সেই আলোর মালা আর কুয়াশায় মোড়া দশমীর পাড়া, সেই চোখ পাকানো কল্যাণকাকা, সেই দস্যি হেবো.. বা বলা ভালো, নিজের সেই গোটা অমলিন শৈশবটাই এখন অলীক অলৌকিক বলে প্রতীয়মান হয় তার কাছে। দায়দায়িত্ব আর রোজগারপাতির চক্করে পুরুষমানুষের নরমসরম হয়ে রয়ে যাওয়ার জো থাকে নাকি?" ....... পুজোর পরে পুজোর গপ্প! সময় পেলে পড়ে দেখতে পারেন একবার! ... ...
ঝুরো ঝুরো জীবন ... ...
প্রাণে যা সঞ্চারিত হতে থাকে প্রতিদিন প্রতিটা ক্ষণ ... ...
“শেষ পর্যন্ত শহীদ দিবসের প্রায় একমাস আগেই আমার প্রথম শব্দলিপি তৈরী হয়ে গেল।…ঠিক করলাম মাকে প্রথমে একটা চিঠি লিখে আমার যাত্রা শুরু করবো। দিনটি ছিল ২৫শে জানুয়ারী, ১৯৮৫ – দিনটি মনে রাখার বিশেষ কারণ হচ্ছে, কাকতালীয় ভাবে ঐ দিনটি আমার জন্মদিনও ছিল। চিঠিটা এ্যাপেলের ডট-মেট্রিক্স প্রিন্টারে প্রিন্ট করে সেদিনই ডাকে পাঠালাম মাকে।…১৯৬৫ থেকে ১৯৬৯ – এ চার বছর যখন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র – তখন প্রতিটি শহীদ দিবসে শহীদ মিনারে যেতাম প্রভাত ফেরীতে যোগ দিয়ে। শেষের বছরগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার কারণে আরও ব্যস্ততায় কাটতো ওই দিনটি। ফলে ১৯৮৫ সালে যখন লন্ডন থেকে কম্পিউটারে প্রথম বাংলায় চিঠি লিখে পাঠালাম ঢাকাতে আমার মা’কে, তখন একটা নামই শুধু মনে এসেছিল – শহীদলিপি।” ... ...
সজনে ডাঁটার শুক্ত, রুই মাছের মুড়ো দেওয়া ভাজা মুগের ডাল, ঝিরিঝিরি আলুভাজা, পটল-আলুর মাখোমাখো তরকারি, রক্তরাঙা ঝোলের মধ্যে দুইখানি অর্ধগোলক আলু সহ অনেকটা কচিপাঁঠা, কাঁচা আমের পাতলা অম্বল। সবার শেষে মিঠে দধি। এইরূপ আকণ্ঠ মধ্যাহ্ন ভোজের পর, গালে গৃহিণীর হাতের পান লইয়া, পয়লা বোশেখের দুপুরটি দিবানিদ্রায় অতিবাহিত হইত, জানালা দরোজা বন্ধ প্রায় অন্ধকার ঘরে। ... ...